Saturday, May 24, 2014

Abar Hashimukh Shironamhin (আবার হাসিমুখ - শিরোনামহীন)

Lyrics # 4

Abar Hashimukh Shironamhin
আবার হাসিমুখ - শিরোনামহীন
কথা সুরঃ জিয়া

সেই কবে ছিল উচ্ছাস, কিছু শঙ্কায়ভরা চুম্বন
ছিল প্রেমিকার ঘন নিশ্বাস, হাসিমুখে ফোয়ারা
এই অবেলায় ফোঁটা কাশফুল, নিয়তির মত নির্ভুল
যেন আহত কোন যোদ্ধার বুকে বেঁচে থাকা এক মেঘফুল
যদি ঘরে ফেরা পাখি নিশ্চুপ, হৃদয়ে ঢেউ ভাঙ্গে ছুপছুপ,
তবু জাহাজীর নাগরিক ঢেউ, অপরাধ মেনে নিয়ে কেউ কেউ,
যদি শোঁকগাথা হাতে বহূদুর যাও একদিন ঠিকই এনে দেব হাসিমুখ।।
রোদ্দুর, একসাথে হেঁটে হেঁটে যেতে চাই বহূদুর
বুকের ভেতর ডানা ঝাপ্ টায় পাখি, বেপরোয়া ভাংচুর
তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,
তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই
বুকের পাঁজরে ওড়ে প্রজাপতি, স্বপ্নের দিগন্ত রঙিন
ইচ্ছে হলেই এনে দিতে পারে বেপরোয়া রোদ্দুর ঝলমল দিন
প্রেমিকার মুখ রক্তিম ছিল রোদ উঠে গেছে তাই
তো্মাদের নগরীতে আমি আজও হেঁটে বেড়াই।।
বৃষ্টি ভেজা সুখ-দুখ, খোলা জানালায় হাসিমুখ
উড়ছে কিছু প্রজাপতি মেঘ মনের জানালায়
জানালায় ছিল রোদ্দুর, মেঘ ভেসে গেল বহূদুর
নগরের প্রিয় চিরকুট সব জীবন ছেড়ে পালায়
তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,
হেটে হেটে বহুদূর, বহুদূর যেতে চাই
প্রতিটি রাস্তায় প্রতিটি জানালায়
তোমাদের যারা হাসিমুখে বহুদূর যেতে চায়;
তুমি চেয়ে আছ তাই, আমি পথে হেটে যাই,
হেটে হেটে বহুদূর, বহুদূর …………

Thursday, May 22, 2014

Electronic (part-4) AC & DC



Electronic (part-4) AC & DC
DC(Direct Currecnt):
হচ্ছে তড়িৎ বা বিদ্যুতের সেই ধরনের প্রবাহ যেটি সময়ের সাথে সাথে দিক পরিবর্তন করে নাতড়িৎ প্রকৌশলের ভাষায় একমূখী তড়িৎ প্রবাহ বা একমূখী বিদ্যুৎ প্রবাহ বা একমূখী প্রবাহ( ইংরেজি ভাষায় Direct Currecnt) 
সাধারণত বিদ্যুত কোষ বা ব্যাটারি , তাপযুগল বা থার্মোকাপল, সৌরকোষ এবং কম্যুটেটর ধরনের ডায়নামোজাতীয় বৈদ্যুতিক যন্ত্র থেকে পাওয়া যায় একমূখী বিদ্যুৎ প্রবাহ যে কোন বিদ্যুৎ পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে এটি অর্ধপরিবাহী বা সেমি কন্ডাক্টর, ইন্সুলেটর এমনকি ইলেক্ট্রন বা আয়ন বীম হিসেবে শূণ্যস্থান দিয়েও প্রবাহিত হতে পারে একমূখী প্রবাহকে প্রথমদিকে গ্যালভানিক প্রবাহ নামেও ডাকা হত

AC (Alternating current):
পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ (তড়িৎ চাপ) বলতে সেই তড়িৎ প্রবাহকে বোঝায়- যে তড়িৎ-প্রবাহের মান একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর একটা নির্দিষ্ট cycle অনুসরণ করে অনবরত পাল্টাতে থাকে আবার যেহেতু দুটো অর্দ্ধ সাইকল-এর সাহায্যে এক একটা সাইকেল সম্পূর্ণ হয়, তাই সাইকেল এর প্রথম অর্ধে তড়িৎ-প্রবাহ সার্কিটের মধ্যদিয়ে যেদিক দিয়ে প্রবাহিত হয়, দ্বিতীয় অর্ধে প্রবাহিত হয় ঠিক তার বিপরীত দিক দিয়ে অর্থাৎ যে কারেন্টের প্রবাহের অভিমুখ একটা নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে বারবার বিপরীত হয় তাকেই বলা হয় অল্টারনেটিং কারেন্ট বা পরিবর্তী প্রবাহ


Monday, May 19, 2014

How A Transformer Works.


Multi stage steam turbine generator


Lightning and over voltage Protection


ইলেকট্রনিক্স পর্ব- ৩ (Electronic part-3)



ইলেকট্রনিক্স পর্ব- (Electronic part-3)




ইলেকট্রনিক্স খুব সাধারন বিসয়গুলো জানাবো বা মনে করিয়ে দিব এই বিষয় গুলো আমরা প্রায় সবাই অনেক আগেই পড়ে ফেলেছি আজ শুধু মনে করিয়ে দিবতাহলে চলেন শুরু করি,
আধান বা চার্জ (Charge):
পদার্থের স্থিতিশীল ক্ষুদ্রতম গাঠণিক উপাদান পরমাণু স্বাভাবিক অবস্থায় আধান (চার্জ) নিরপেক্ষ আধান পরমাণুর উপাদান ইলেক্ট্রন, প্রোটন নিউট্রনের একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য নিউট্রন আধানহীন, ইলেক্ট্রন ঋণাত্মক, প্রোটন ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট পরমাণুতে স্বাভাবিক অবস্থায় সম পরিমাণ ইলেক্ট্রন প্রোটন থাকে, ফলে মোট আধান শূন্য
পরমাণুর প্রোটন কণা নিউক্লিয়াসে (পরমাণুর কেন্দ্র) দৃঢ় ভাবে আবদ্ধ থাকে অপর কণা ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে ঘিরে নির্দিষ্ট কক্ষপথে আবর্তিত হয় বাহ্যিক শক্তি দ্বারা বা বিশেষ অবস্থায় ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তিকে উপেক্ষা করে পরমাণু থেকে মুক্ত হতে পারে এরফলে পরমাণুর আধান ভারসাম্য নষ্ট হয়
যে পরমাণু ইলেক্ট্রন হারায় সেটি হয় ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট আর যে পরমানু অতিরিক্ত ইলেক্ট্রন গ্রহণ করে সেটি হয় ঋণাত্মক আধানবিশিষ্ট (আধান নিরপেক্ষ অবস্থাতেও পরমাণুর অতিরিক্ত ইলেক্ট্রন গ্রহণ করার প্রবণতা রয়েছে)
এভাবে সম্পূর্ণ একটি পদার্থ বা বস্তু চার্জিত হতে পারে
বিপরীতধর্মী আধানবিশিষ্ট বস্তু পরস্পরকে আকর্ষণ করে আর সমধর্মী আধানবিশিষ্ট বস্তু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে 
তড়িৎ প্রবাহ বা কারেন্ট (Current):
যখন দুটি চার্জিত পরমাণু বা বস্তু কোন মাধ্যম দ্বারা সংযুক্ত হয় তখন উভয়ের চার্জ সমান না হওয়া পর্যন্ত আধান (প্রকৃতপক্ষে ইলেক্ট্রন) প্রবাহিত হয় আধান (চার্জ) বা ইলেক্ট্রনের এই প্রবাহকে তড়িৎ প্রবাহ বা ইলেক্ট্রিক কারেন্ট বা শুধু কারেন্ট বলে
তড়িৎ বিভব বা ভোল্টেজ (Voltage):
চার্জিত বস্তুর যে বৈশিষ্ট্যের কারণে আধান (বা ইলেক্ট্রন) মাধ্যমে চলাচলের শক্তি লাভ করে তাকে বিভব বলে বিভবের পরিমাণ চার্জের পরিমাণের উপর নির্ভরশীল চার্জিত বস্তুর বিভবের পরিমাণ, সবসময় কোন রেফারেন্স বিন্দুর (সাধারণত পৃথিবী বা ভূমি (ground) কে রেফারেন্স ধরা হয়) বিভবের সাথে বস্তুর বিভবের পার্থক্য হিসেবে প্রকাশ করা হয় পৃথিবীর বিভব শূন্য
কেবলমাত্র দুটি চার্জিত বস্তুর বিভবে পার্থক্য থাকলে এবং তারা কোন মাধ্যম দ্বারা সংযুক্ত থাকলে আধান (বা ইলেক্ট্রন) তথা তড়িৎ প্রবাহিত হয়
প্রচলিত ধারণা মতে তড়িৎ প্রবাহ উচ্চ বিভব হতে নিম্ন বিভবের দিকে প্রবাহিত হয় তবে প্রকৃতপক্ষে ইলেক্ট্রন নিম্ন বিভব হতে উচ্চ বিভবের দিকে প্রবাহিত হয় সাধারণত ইলেক্ট্রনিক্সের সকল কার্যপ্রণালীতে তড়িৎ প্রবাহের প্রচলিত দিক (উচ্চ বিভব থেকে নিম্ন বিভব) বিবেচনা করা হয়
ঋণাত্মক চার্জ হতে সৃষ্ট বিভব ধনাত্মক চার্জ হতে সৃষ্ট বিভব থেকে কম হয় বিভবের পার্থক্য তড়িৎ চলাচলে শক্তি যোগায় যতক্ষণ পর্যন্ত বিভব পার্থক্য অর্থাৎ দুটি বস্তুর চার্জের পার্থক্য থাকে
বিভব কে পানি পানির স্রোত এর সাতে তুলনা করা জাই
তড়িৎ মাধ্যম:
তড়িৎ মাধ্যম তিন প্রকার-
. সুপরিবাহী: 
মাধ্যমে আধান সহজে চলাচল করতে পারে সকল প্রকার ধাতব পদার্থ, পানি, মানবদেহ প্রভৃতি তড়িৎ সুপরিবাহী মাধ্যম
. অন্তরক বা অপরিবাহী: 
মাধ্যমে তড়িৎ একেবারেই প্রবাহিত হতে পারে না যেমন: প্লাস্টিক,সুকনা কাঠ  রাবার
. অর্ধপরিবাহী:
 এসকল মাধ্যমে আধান আংশিক চলাচল করতে পারে যেমন: সিলিকন, জারমেনিয়াম ইত্যাদি